এই সেই কালীগঞ্জ! সে কালীপ্রসাদ
জমিদার কুলমনি স্থাপিলা বন্দর
কত যে দোকানদার কত মহাজন
আসিলেন এ স্থানের গৌরব বন্ধনে।
প্রজাহৈতষী তুষভান্ডার জমিদার কালীপ্রসাদ রায় চৌধুরী ছিলেন ন্যায় পরায়ণ, তেজদীপ্ত, অমায়িক মানুষ। তার নামানুসারে এই উপজেলার নাম যে কালীগঞ্জ হয়েছে তা কবিতার চরণ দিয়ে নিশ্চিত করেছেন এলাকার প্রখ্যাত কবি ও লেখক যাদব চন্দ্র দাস বাণীভুষণ।
কালীগঞ্জের পটভূমি অনুসন্ধান করতে গেলে আর একটু পিছনের ইতিহাসের প্রতি নজর দিতে হবে।
পূর্বে কালীগঞ্জ থানা ফুরুনবাড়ী নামে অভিহিত ছিল। ভারতের কোচবিহার রাজ্যের সাথে সম্পর্কযুক্ত থাকলেও মুলত রংপুর জেলার অধিনস্থ উত্তর সীমান্তে অবস্থান ছিল। শান্তিশৃঙ্খলা রক্ষার জন্য উনবিংশ শতাব্দীর পূর্ব ভাগে গোড়ল মৌজায় ফুরুনবাড়ীতে একটি পুলিশ ফাঁড়ি স্থাপিত হয়েছিল। ১৩০৪ বঙ্গাব্দে বেঙ্গল ডুয়ার্স রেলপথ (বিডিআর) প্রতিষ্ঠিত হলে অপেক্ষাকৃত ভাল যোগাযোগের প্রয়োজনে ফুরুনবাড়ী পুলিশ ফাঁড়িটি কালীগঞ্জে স্থানান্তরিত করা হয়।
১৭৯৩ খ্রীষ্টাব্দে ১২নং রেগুলেশন অনুযায়ী রংপুর জেলা ২১টি থানা নিয়ে সৃষ্টি হয়, তার মধ্যে বর্তমান কালীগঞ্জ, হাতীবান্ধা ও আদিতমারী অঞ্চল নিয়ে ফুরুনবাড়ী থানা গঠিত ছিল।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস